ওজন কমাতে পান করুন নানা ধরের জুস
সাবধান: নিজের শরীরের যত্ন নিজের। অবশ্যই বিশেষজ্ঞ দের পরামর্শ নিন। কোনো দূর্ঘটনার জন্য অ্যাডমিন দায়ী নয়।
আপনি কী আপনার ওজন নিয়ে চিন্তিত, অথচ সময়ের অভাবে পেরে উঠছেননা। বাড়তি ওজন যেকোন মানুষের কাছে অস্বস্তিকর। কত ডায়েট, ব্যায়াম, প্রাণায়াম, হাজারো বিধিনিষেধে বেঁধে ফেলি নিজেদের কেবলই একটু ওজন কমানোর জন্যই। আপনি যদি অতিরিক্ত ওজন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তবে আবশ্যই স্বাস্থ্যকর, ব্যালেন্সড ও পুষ্টিকর খাবার নিয়ম মেনে খেতে হবে। করতে হবে হালকা ব্যায়াম। তবে এই ওজন কমানোর যুদ্ধে আপনার সহায়ক হতে পারে বাড়িতে বানানো কয়েকটি দারুণ পানীয় জল। বেশ কিছু পানীয় আছে যা আপনার শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করবে, ওজন কম করতে ও নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। জানা যাক সেই সব জাদুকরী পানীয়গুলির সমন্ধে। তাজা ফলের রসে অতিরিক্ত ওজন কমানোর সবচাইতে নির্ভরযোগ্য উপাদান রয়েছে। শুধুমাত্র তাজা ফল কিংবা ফল ও সবজি দুটিই মিলিয়ে আপনি জুস তৈরি করতে পারেন নিজের জন্য। কমলা/লেবুজাতীয় ফলের রস শরীরের ভিতরের সব বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে পারে, একই সাথে সহায়তা করে ওজন কমাতে। প্রতি সপ্তাহে এমন ফলের রস প্রায় 7-8 আউন্স করে খাওয়া হলে শরীরে মেদ ও গ্যাস অম্বল সৃষ্টির সমস্যা দূর হবে। তবে অবশ্যই চিনি ছাড়া।
-
গ্রীন টী
-
টকদই সমৃদ্ধ স্মুদি
স্মুদি সুস্বাদু পানীয় হলেও অনেকে এর থেকে দূরে থাকেন সুগারের জন্য। কিন্তু স্মুদি'কেও সুস্বাদু ও ওজন কমানোর জন্য তৈরি করে নেওয়া যায়। কী ভাবে?
স্মুদিতে টকদই ব্যাবহার করে এবং চিনির পরিবর্তে মধু ব্যাবহার করে। এতে আপনি 65% ওজন কমাতে পারবেন, আর যদি আপনি পেট-এর মেদ কমাতে চান তাহলে ভাল উপকার পাবেন প্রায় 80% পর্যন্ত। -
ফল ও সব্জির রস
-
পাতিলেবু দিয়ে গরম জল
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম জলে পাতি লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ঘামের সাথে সাথে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট বার্ন হয়ে যাবে। তাই এটি একটি দারুন পানীয়, যা আপনি প্রতিদিন বিনা ঝঞ্ঝাটে পান করতে পারেন।